শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সমাজে ছাত্ররাজনীতি কেন প্রয়োজন
রাশেদুজ্জামান রাশেদ
প্রকাশ: বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩, ২:১১ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

.

.

শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। সমাজের বহুল প্রচলিত এই  কথা একটু সংযোজন করা প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে আমাদের দেশের জন্য 'সুশিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড' কথাটি বললে উপযুক্ত হয়। যারা মেরুদণ্ড গড়ার কারিগর তারাই হলেন শিক্ষক। আমাদের দেশের শিক্ষক সমাজ 'সুশিক্ষায় জাতিকে শিক্ষিত করবেন। কিন্তু শিক্ষার আয়োজন যদি হয় সংকীর্ণ তাহলে কীভাবে শিক্ষক জাতিকে সুশিক্ষা শিক্ষিত করবেন? মেরুদণ্ডহীন মানবদেহকে যেমন আমরা সুস্থ স্বাস্থ্যের মানুষ বলতে পারি না। ঠিক তেমনি শিক্ষা বঞ্চিত একটি দেশকে সুস্থ দেশ বলতে পারি না।

স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন আসে, তাহলে স্বাধীনতার ৫২ বছরের বাংলাদেশ কি সুস্থ দেশ? না কি অসুস্থ দেশ? এই প্রশ্নের উত্তর পাব তখনি যখন শিক্ষা কি, শিক্ষার উদ্দেশ্য কি ? রাষ্ট্রের শিক্ষানীতি কি ? আমাদের দেশে শিক্ষা যে মৌলিক তার অধিকার কী বাস্তবায়ন হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তর বের করলে বুঝা যাবে দেশ সুস্থ নাকী অসুস্থ। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না আমরা বাঙালি জাতি নিজের অধিকার ছিনিয়ে নিতে কুণ্ঠাবোধ করি না।

১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলেন ছাত্রদের মুখের স্লোগান কি ছিল? ১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রদের ভূমিকা কি ছিল? শোষণ, বঞ্চনা আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় মাস বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর লাল সবুজের যে বাংলাদেশ পেয়েছি। সেই গৌরবময় ঐতিহাসিক আন্দোলনের স্লোগান গুলো আমাদের কী বার্তা দেয়? স্বাধীন দেশ হয়েও ১৯৮৩ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র প্রতিরোধ দিবস আন্দোলনের  রাজপথে স্বৈরশাসক জেনারেল এরশাদের পুলিশবাহিনী ছাত্রদের বুকে সরাসরি গুলি চালিয়ে হত্যা করেছিল।

কেন স্বাধীন দেশে নিরীহ ছাত্র কিংবা বিভিন্ন পেশার মানুষ জীবন দিল? দেশপ্রেম না থাকলে তো কেউ দেশের মানুষের মুক্তির জন্য জীবন দিতে পারেন না। অর্থাৎ জনগণের দুর্দশা থেকে মুক্ত করতে জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকে রাজনৈতিক সচেতন ব্যক্তি কিংবা রাজনৈতিক কর্মী। লেখতে গিয়ে হঠাৎ রাজনীতি শব্দ চলে আসল। রাজনীতি শব্দ টা আমাদের সমাজে মানুষের কাছে একদিকে আতঙ্কের নাম অপর দিকে হাতিয়ার।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়তে এসে শিক্ষাজীবনে কোনো শিক্ষার্থীর পরিবার যদি জানতে পারে তার সন্তান রাজনীতি করে তাহলে সেই মা ও বাবা'র ভয়ের শেষ থাকে না। এমনি কী তার ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন! যেই রাজনীতির জন্য আমরা মাতৃভাষায় কথা বলতে পারতেছি, যেই রাজনীতির জন্য স্বাধীন সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্র পেয়েছি। সেই রাজনীতি নিয়ে এত হতাশা, উদ্বিগ্ন ও আতঙ্ক কেন? লোকমুখে হরহামেশাই একটা কথা শুনা যায়, 'ভাই আমি রাজনীতি বুঝি না, কোনো রাজনীতির মধ্যে নেই, আর কোনো রাজনীতি করি না।' কৃষকদের প্রশ্ন করবেন আপনি কী রাজনীতি করেন?  

তিনি সরাসরি উত্তর দিবেন, 'আমি কৃষক মানুষ জমিতে ফসল ফলায়ে খাই, আমি রাজনীতি টাজনীতি করি না। শিক্ষকদের প্রশ্ন করবেন আপনি কী রাজনীতি করেন? তিনি উত্তর দিবেন, 'আমি সরকারি চাকরিজীবী, আমি রাজনীতি তো করতে পারি না।' কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করবেন ক্যাম্পাসে আপনারা কী রাজনীতি করেন?অধিকাংশ শিক্ষার্থী উত্তর দেয়, 'আমরা শিক্ষার্থী শিখতে এসেছি, রাজনীতি করতে আসে নি আমাদের ভবিষ্যৎ আছে।' এভাবে একে একে বিভিন্ন পেশার মানুষের মুখে একই কথা তারা কেউ রাজনীতি করে না। কেউ যদি রাজনীতি না করে কিংবা সৎ ও মেধাবী মানুষ যদি রাজনীতিতে না আসে তাহলে রাজনীতিটা করবে কে? জায়গায় তো কখনো শূণ্য থাকে না। কেউ না কেউ এসে শূণ্যস্থান পূরণ করবে।

যার ফলে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসা, খুন, ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়া ব্যক্তি নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য রাজনীতিতে প্রবেশ করে। ফলাফল হিসাবে দেশজুড়ে একটা ত্রাস সৃষ্টি করে। এছাড়াও  মৌলবাদী গোষ্ঠীর ছাত্র সংগঠন গুলো ধর্মীয় রাজনীতির নামে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিতে ব্যধিব্যস্ত থাকে। বারবার আঘাত করতে থাকে মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর আঘাত করে বাঙালির সার্বজনীন উৎসব পহেলা বৈশাখের উপর। পাঠ্যপুস্তক থেকে প্রগতিশীল কবি ও সাহিত্যিকদের লেখা বাদ দেওয়া চক্রান্তে মেতে উঠে। হুংকার তুলে একটি দেশ কখনো অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে হতে পারে না। তাই তারা আওয়াজ তুলে ধর্মের ভিত্তিতে দেশ গড়ার।

রাষ্ট্রের নাগরিক কেমনভাবে জীবনযাপন করবে, কার কী পাওয়া উচিত, রাষ্ট্রীয় বাজেট কোন খাতে বেশি ব্যয় করা উচিত, সমাজ সহযোগিতা ভিত্তিক হবে, নাকি সংঘাতভিত্তিক হওয়া উচিত, ক্ষমতা ও অন্যান্য সম্পদ-সামগ্রী কেমন ভাবে বণ্টিত হওয়া উচিত ইত্যাদি কাঠামো ঠিক করে দেশের রাজনীতিবীদ। এছাড়াও রাজনীতিক কাজকর্ম কেবল রাষ্ট্র, রাজনীতিক দল, গোষ্ঠী, শ্রমিকসংঘ ও প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। পরিবার, স্কুলকলেজ, সংঘ-সংগঠন, পৌর প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক সংগঠন, ধর্মীয় সংগঠন, ক্রীড়া সংগঠন, বহুজাতিক সংস্থা, আন্তর্জাতিক সংগঠন প্রভৃতি সকল ক্ষেত্রেই রাজনীতিক কার্যকলাপ পরিলক্ষিত হয়। সরকারি ক্ষেত্রসমূহের মত, বেসরকারি ক্ষেত্রসমূহেও রাজনীতিক কর্মতৎপরতার অস্তিত্ব অনস্বীকার্য। ফলে কেউ যদি বলেন তিনি রাজনীতি করেন না। তাহলে দুই টি কারণে বলেন প্রথম টা হলো অজ্ঞতা আর অন্যটি হলো আতঙ্ক। তবে যেটাই বলুক না কেন মানুষ যেহেতু সমাজে বসবাস করে তাহলে অবশ্যই তিনি রাজনীতির মধ্যে আছে সেটা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ।

নেতা তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। নেত্রী তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি সরকার দলীয় ছাত্রসংগঠন কিংবা বিরোধী দলের ছাত্রসংগঠনের ঘাটি। এমন স্লোগানে আমাদের দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস গুলোতে রাজনীতি চলে। কখনও দেখা যায় প্রকাশ্যে মাথায় হেলমেট, হাতে লাঠি, রড ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রসজ্জিত কারুকাজ। আমাদের দেশে বড় দুই দলের ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের রাজপথের স্লোগানে কী আমরা শুনতে শুনতে পাই যে 'বাহান্নের বাংলায় শোষক তোমার ঠাঁই নাই, ছাত্র তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। স্বাধিকার আন্দোলনের বাংলায় নির্যাতিত নারী তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, শ্রমিক তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই।

কৃষক, কামার, কুমার, জেলে ও তাঁতি ,তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। টাকা যার শিক্ষা তার এই নীতি মানি না, লাইব্রেরি সেমিনারে পর্যাপ্ত বই চাই, গবেষণা খাতে বরাদ্দ বাড়াও, শিক্ষাখাতে পর্যাপ্ত বাজেট চাই, শিক্ষকদের পর্যাপ্ত বেতন চাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আমাদের দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র‍্যাংকিংয়ে ক্রমাগতভাবে নিচে নেমেছে কেন, শিক্ষামন্ত্রী জবাব চাই, ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক ও মুক্ত চিন্তার চর্চা নেই কেন? রাষ্ট্র তুমি জবাব দাও।' এই স্লোগান গুলো বুর্জোয়া ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের মুখে ভুলেও আসে আসে না। তাহলে তারা কী জন্য ছাত্র রাজনীতি করেন? রাষ্ট্রযন্ত্রের শেকড়ে বসে আজি নীরবে মুখ বুঝে সব সহ্য করতে হয়। খুঁজতে হয় কে তুলবে স্লোগান, কে গাইবে মানবমুক্তির গান, শিক্ষা বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ কর। 

আমাদের দেশে বুর্জোয়া ছাত্ররাজনীতি ধারার বাইরে  আদর্শবাদী ছাত্র সংগঠন হিসাবে পরিচিত বাম ছাত্র সংগঠন। তারা বরাবরই শিক্ষা ও সংস্কৃতির সংকট নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে আন্দোলন করে আসছে। তারপরও বাম ছাত্ররাজনীতির মধ্যে রয়েছে নানা সংকট। রাজনীতি করতে এসে অনেকেই ব্যক্তি কিংবা দলীয় সমস্যার কারণে তার ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ে সঙ্কার মধ্যে টানাপোড়েনে জীবন যাপন করেন। ফলে শিক্ষার সংকটের দাবি তুলতে অনেক সময় নিজের জীবন সংকটে পড়েন।

আগামীর নতুন নেতৃত্ব তৈরির বাতিঘর বলা হয় ছাত্র রাজনীতিকে। জাতির প্রতিটি সংকট মুহূর্তে বীর যোদ্ধার মত ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশ রক্ষা করেন। পুঁথিগত বিদ্যার বেড়াজাল ভেঙে মনুষ্যত্ববোধের আদর্শ গণতান্ত্রিক চিন্তার প্রতিফলন ঘটে ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে। প্রতিভা আর মেধার মাধ্যমে জনগণের দুর্দশা নিরসনে দেশকে সব সময় সহযোগীতা করে। শিক্ষার সংকট ও শিক্ষার্থীদের সমস্যা নিয়ে রাজপথে আন্দোলনে তৎপর থাকে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রপ্রতিনিধিদের প্রতি ভরসা পায়। কিন্তু দুঃখের বিষয়  দিন পর দিন যদি নতুন প্রজন্মের কাছে ছাত্ররাজনীতিকে খারাপ ভাবে উপস্থাপন করা হয় তাহলে জাতির নতুন নেতৃত্ব তৈরী হবে কিভাবে?

যেমন আমরা দেখেছি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারী এরশাদবিরোধী আন্দোলন ইত্যাদি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ছাত্রসমাজ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ ও তাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ফলে ছাত্র আন্দোলন মানে সমাজ কিংবা রাষ্ট্র সংস্কারের আন্দোলন হয়ে থাকে। তাই ছাত্র রাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক অর্জন ম্লান হতে দেওয়া ঠিক নয়।

ঘটে যাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের  কার্যক্রম দেখে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়ভীতি ঢুকে গেছে ফলে রাজনীতিকে ঘৃণার চোখে দেখছে। ছাত্র রাজনীতির নামে সন্ত্রাসী আর টেন্ডারবাজি সৃষ্টি করা এক শ্রেণির মানুষের জন্য গৌরবোজ্জ্বল রাজনীতিকে কলঙ্ক কালি লাগানো হচ্ছে। এর দায় কার? দেশ ও জাতিকে সুস্থ রাখতে শিক্ষা ধ্বংসের যাবতীয় আয়োজন ও সঠিক ধারায় ছাত্র রাজনীতি গড়ে তুলতে হবে। নতুন প্রজন্মকে রাজনীতির সঠিক সঙ্গা বুঝিয়ে দিতে হবে। জাতিকে ভদ্র, নম্র, জ্ঞানী ও মনুষ্যত্ব বোধের মানুষ তৈরী করতে রাজনৈতিক সচেতন ব্যক্তি হিসাবে গড়ে তোলা এবং আসন্ন শিক্ষার বাজেট নিয়ে ভাবতে হবে।

বিশ্ব ছাত্ররাজনীতিতে চোখ দিলে দেখা যাবে ১৯৪৮ সালে জার্মানি ও অস্ট্রিয়ার বিপ্লবের মূলশক্তি ছিল ছাত্রসমাজ। জার আমলে রাশিয়ায় ছাত্ররাই বিভিন্ন বিপ্লবী আন্দোলনের সূচনা ঘটায়। এমনকি ১৯৫৫ সালে আর্জেন্টিনায়, ১৯৫৮ সালে ভেনেজুয়েলায়, ১৯৬০ সালে কোরিয়ায় ছাত্রসমাজ পালন করে ঐতিহাসিক ভূমিকা। ১৯৬৪ সালে ভিয়েতনাম ও বলিভিয়ার ক্ষেত্রেও জাতীয় সংকটে ছাত্রসমাজের অবদান ইতিহাসে ছাত্র রাজনীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবেই বিবেচিত হবে। ফলে রাষ্ট্রই তো নতুন প্রজন্মের মধ্যে নতুন নেতৃত্ব গড়ে তুলবেন। তাই রাষ্ট্রের উচিত সর্বজনীন, বৈষম্যহীন, সেক্যুলার, বিজ্ঞানভিত্তিক, একই পদ্ধতির গণতান্ত্রিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে শিক্ষানীতি, শিক্ষার পর্যাপ্ত বাজেট ও ছাত্র রাজনীতির প্রতি গুরুত্ব ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।রাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল অর্জন ফিরে আনতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।



লেখক: প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট ।


ডেল্টা টাইমস/রাশেদুজ্জামান রাশেদ/সিআর/এমই

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
  এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ  
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. জাহাঙ্গীর আলম, নির্বাহী সম্পাদক: মো. আমিনুর রহমান
প্রকাশক কর্তৃক ৩৭/২ জামান টাওয়ার (লেভেল ১৪), পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত
এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত।

ফোন: ০২-৪৭১২০৮৬১, ০২-৪৭১২০৮৬২, ই-মেইল : deltatimes24@gmail.com, deltatimes24@yahoo.com
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. জাহাঙ্গীর আলম, নির্বাহী সম্পাদক: মো. আমিনুর রহমান
প্রকাশক কর্তৃক ৩৭/২ জামান টাওয়ার (লেভেল ১৪), পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত
এবং বিসমিল্লাহ প্রিন্টিং প্রেস ২১৯ ফকিরাপুল, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত।
ফোন: ০২-৪৭১২০৮৬১, ০২-৪৭১২০৮৬২, ই-মেইল : deltatimes24@gmail.com, deltatimes24@yahoo.com